খাদিজা পারভিন এর দুঃখ সুখের কথা ০৪
খাদিজা পারভিন এর দুঃখ সুখের কথা ০৪
https://chordbelievingpossible.com/vw34xgdt0?key=0413eb816f09eb710dae44a7506d0d83
হাই বন্ধুরা কেমন আছো আশা করি ভালোই আছো সবাই কিন্তু আমি ভালো নেই কারণ আমার পেজে অনেক রিপোর্ট করছে তাই আপনারা যদি বেশি বেশি লাভ রিয়েক্ট দেন। এবং পেজ ফলো দিয়ে পাশে থাকেন। তাইলে বেশি সুবিধা হয়।
প্রায় প্রতিদিনই অমিতের সাথে কল বা মেসেজে কথা হয়। প্রতি রাতেই তার সাথে মেসেজে কথা হয়। যখন একাই থাকে তখন কলে কথা হয়। বেশিরভাগ সময় মেসেজেই কথা হয় কারণ গ্রামে তার সাথে তার ছোট ভাই থাকে।
অমিত - তোমার কথা মনে পড়তেছে। সব সময় তোমার কথাই ভাবতেছি।
আমি - এত ভাবার কি আছে।
অমিত - অনেক অনেক কিছু অনেক রহস্য তোমার মুখ দেখলেই বোঝা যায়। কত কি লুকানো আছে তোমার মনের মধ্যেও আর তোমার দেহের মধ্যেও।
আমি -দেহেরটা তো ২ দিন আগেই দেখলা, আর কি আছে লুকানোর দেহের আমার।
অমিত - আচ্ছা হে অনেক কিছুই আছে। বৃহস্পতিবার রাতে যায় খুঁজে খুঁজে বের করে নেব। কি কি বাকি আছে।
আমি - ওরে দুষ্টু, আসিও আমি অপেক্ষায় আছি।
অমিত - সেটা তো আমি নিবই, কিন্তু তোমার মনের মধ্যেও যা যা লুকানো আছে সেগুলোও চাই।
আমি - এইসব দেওয়ার জিনিস না সব বুঝার জিনিস।
অমিত - কি এমন বোঝার বিষয় একটু একটু তো বলো।
আমি - এখনো তোমার বোঝার বয়স হয়নি বলে কোন লাভ হবে না।
অমিত - এই বয়সে তোমাকে khe★য়ে শেষ করে দিলাম এখনো বলতেছ বুঝতে পারবো না।
আমি - হাহাহা আর কতজনকে kha★ইছো শুনি!
অমিত - তুমি প্রথম !
আমি - আহা মিথ্যা বলিও না , না kha★ইলে এতক্ষন পারলে কিভাবে?
অমিত - ভাই আমি মাত্র 19 বছরের ছেলে, কতজনকে kha★ইছে মানে, $e★ক্স বিষয়ে পুরোপুরি জানলামই তো তিন বছর আগে।
আমি - বয়সের সাথে সামঞ্জস্য রেখে তুমি অবশ্য ঠিকই বলছ। কিন্তু ওই দিন তো তোমাকে পাক্কা খেলোয়ার মনে হল।
অমিত - হা সব বাংলা চ★টির অবদান। পড়ছিলা তুমি কখনো?
আমি - হা তবে খুব একটা ভালো লাগেনি।
অমিত - সবার পছন্দ তো এক না।
আমি - হু সবার পছন্দ ছুড়ি আর তোমার পছন্দ বুড়ি।
অমিত - সবাই তো আর বুড়ির মজা বুঝবেনা।
আমি - এমন মজা কেউ চায়না।
অমিত - আমার চাই দিনরাত ২৪ ঘন্টা।
আমি - ছুরি খুঁজো এর থেকে অনেক ভালো সার্ভিস পাবে।
অমিত - জানিনা এত অভিজ্ঞতা নাই। তবে আমার এই বুড়িকেই চাই কারণ এতো বুড়ি নয় যেন আগুন। আচ্ছা তোমার বয়স কতো?
https://chordbelievingpossible.com/vw34xgdt0?key=0413eb816f09eb710dae44a7506d0d83
আমি - ২৯
অমিত - আমি ১৯, ১০ বছরের বড় তুমি। তবে তুমি বুড়ি না পরম মমতাময়ী নারী তুমি।
আমি - কে বলছে আমি মমতাময়ী?
অমিত - তোমার ওই টানা টানা চোখ অনেক কিছুই বলে যা তুমি বলো না। আমি প্রথম যেদিন তোমাকে দেখি সেই দিনেই তোমার মায়াবী মুখ দেখে বিস্মিত হই।
আমি - মিথ্যা কেনো বলতেছো তুমি আমার ব্রা পেন্টিতে তোমার মুখ ঘষছিলে আমি দেখছি!
অমিত - তুমি দেখছিলে???? কবে? কিভাবে?
আমি - যেদিন থেকে ছাদে যাওয়া বন্ধ করে দিয়েছিলাম। যদিও তোমার এই সব কান্ড দেখার পরেই ছাদে যাওয়া বন্ধ করে দিয়েছিলাম।
অমিত - ও মাই গড! আর আমি ভাবছিলাম তুমি হয়তো বা অসুস্থ তাই সাদে আসো না।
আমি - না না তেমনটা না।
অমিত - একদিন নিচ থেকে তুমি সিঁড়ি দিয়ে উপরে উঠছিলা । তখনই আমি তোমার ₱a★ছার দুলানি দেখে ka★মার্ত হই। তারপর ছাদে যায়ে দেখতে পাই যে তোমার ßra ₱eন্টি ঝুলা আছে। তখন নিজেকে সামলাতে না পারে ßra ₱eন্টি নিয়ে মুখে ঘষি।
আমি - তবে তুমি জানো কি তোমার এসব করা দেখে আমার একটু ভালো লাগছিল।
অমিত - তাই, আসো না একটু আমার কাছে!
আমি - কে নো কি করবে আমাকে?
অমিত - অনেক কিছুই এখন তুমি কি কি পড়ে আছো?
আমি - ßra ₱eন্টি আর নাইটি।
অমিত - উ★ফফ তোমাকে দেখতে ইচ্ছে করতেছে।
আমি - কেন আমাকে দেখে কি করবে।
অমিত - কত কি করতাম! কিন্তু কিছুই করতে পারবো না কারন আমার সাথে আমার ভাই আছে।
আমি - তাই
অমিত - এই তুমি ßra ₱eন্টি পড়ে আর নাইটিটা খুলে তোমার পিক দাও না গো।
আমি - না সেটা হয় না।
অমিত - দেও না প্লিজ, তুমি আয়নার সামনে দাঁড়িয়ে মুখ বাদ দিয়ে দিবা।
আমি - না এসে দেখিও।
অমিত - প্লিজ উ★★ফফফ দেও না গো।
আমি - আচ্ছা ওয়েট. ( আমি তখন আমার নাইটি খুলে আয়নার সামনে দাঁড়িয়ে শুধু ßra ₱eন্টি পরে 2 টা পিক দিলাম।)
অমিত - আ★★হহহহহ কি H0† fi★গার তোমার! তোমার ₱a★ছাটার দেও না! ₱en†i ta khuলে ।
আমি - উ★★ফফফ ওকে । আমি ₱en†i khuলে তাকে দিলাম আমার ₱aছার পিক।
অমিত - উ★★ফফ ইচ্ছে করতেছে এখনি যায়ে লাগাই।
আমি - তাই
অমিত - তুমি অনেক ভালো অনেক লক্ষী
https://chordbelievingpossible.com/vw34xgdt0?key=0413eb816f09eb710dae44a7506d0d83
আমি - এত পাম দিও না।
অমিত - পাম্পের কিছু নাই যা মনে ছিল তাই বললাম।
আমি - এসব জিনিস দিলে তো লক্ষী বলবেই।
অমিত - হাহাহাহা।
আমি - আচ্ছা বাই কালকে ডিউটি আছে।
অমিত - ওকে বাই
আমি - গুড নাইট আমার young lover
অমিত - good night baby
পরের দিনে হসপিটালে ডিউটির ফাঁকে ফাঁকে আমি অমিতের সাথে অডিও কলে, আর যখন কেউ থাকেনা তখন ভিডিও কলে কথা বলি। হঠাৎ করে আবার আমার মনের মধ্যে চঞ্চল ভাব চলে আসে।
অমিতের সাথে কথা বলতে বলতে নিজেকে 18 বছরের মেয়ে মনে হয়। আমি ভুলেই গেছিলাম যে আমি একজন ডিভোর্সি মহিলা। মনের মধ্যে গান গুঞ্জন করে। আমি তো প্রেমে পড়ে গেছি শিওর। কিন্তু তাও কেন জানিনা আবার ভয় করে। মনে মনে ভাবছিলাম আমি কি অমিতের জীবন নষ্ট করতেছি। কারণ সে শুধু ১৯ বছরের একটা ছেলে। আমি কি কোন ভুল করতেছি। নাকি যা করতেছি সঠিক করতেছি। বিবেক বুদ্ধি সোদ বোধ সবকিছু হারিয়ে ফেলেছি। প্রেমে মগ্ন হয়ে আছি। পরিবারে বাবা আর ভাই - ভাইয়ের বউ । আমার মা আমার মেয়ের পরই মারা গেছে। তাই হয়তোবা এত অবহেলিত আমি। হসপিটালে কাজের ফাঁকে বসে আছি ঠিক তখনি অমিত আমাকে কল দেয়।
আমি - কি হলো হুট করে কল দিলে যে !
অমিত - তোমাকে একটা কথা বলতে চাই!
আমি - কি কথা বলো।
অমিত - তুমি রাখবে তো আমার কথা টা ।
আমি - বলো রাখার মতন হলে রাখবো।
অমিত - না গো সোনা প্রমিস করো রাখবে।
আমি -ওকে রাখলাম বলো।
অমিত - আজকে বাসায় যাইয়ে আমার জন্য হট $e★★ক্সি হিজাব পড়ে এর পরে শাড়ি পড়ে স্টাইল করে পিক ভিডিও দিও। আর একটু টিকটকারদের মত হালকা হালকা কোমর দোলানো নাচ দিবে।
আমি - এতো কিছু আচ্ছা দেখি।
অমিত - না দেখি না দিতেই হবে !
আমি - ওকে বাবা দিবো।
অমিত -আচ্ছা $0★না আই লিভ ইউ.
আমি - ওকে !
অমিত - কি ওকে, আই লাভ ইউ বলো।
আমি - শুনতে পাবে তো লোকজন।
অমিত - না আমি বুঝিনা তোমাকে বলতে হবে ।
আমি -ওকে ওকে বাবা , আই লাভ ইউ আমার পিচ্চি Va★তার।
অমিত - উ★★ম্মা $0★না ।
আমি - আচ্ছা বায় আর কিছু চাইও না।
অমিত - ওকে বায় রাখলাম।
আমি - ওকে।
ফোন কাটে দিয়ে মনে একটা উ★★ত্তেজনার ঢেউ।
আমি বাসায় যাই, বাসায় যায় আবার বের হয় মার্কেট করতে কারন কথা দিচ্ছি অমিতকে। অনেক ঘোরাঘুরি করলাম এর পর একটা ভালো ড্রেস পছন্দ করে কিনলাম নামো নিলো অনেক। আর ভালো শাড়ি তো আমার কাছে ছিলই। ফিরে আসার সময় আবার একটা জিনিস মনে পরল আবার ঘুরে গেলাম ঘুরে যায়ে ভালো ব্র্যান্ডেড কালার ম্যাচিং দুই সেট আমার সাইজের ßra ₱en†i কিনলাম। অটো রিক্সা করে আসার সময় পুরু রাস্তায় মুখে হাসি ফুরফুরি। কেন জানিনা অমিত কে আমার কঠিন ভালো লাগছে। এরপর মনে মনে গুন করতে করতে বাসায় আসলাম।
https://chordbelievingpossible.com/vw34xgdt0?key=0413eb816f09eb710dae44a7506d0d83
বাসায় এসে দেখি ও মেসেজ দিছি আর বলতেছে ও নাকি আজকে রাতে একাই থাকবে তাই সারারাত আমার সাথে কথা বলবে।
আমি বললাম কখন কল দিবা। ও বলল তাড়াতাড়ি কল দিব কারণ তোমার তো আবার কালকে ডিউটি আছে।
পরবর্তী পর্বের জন্য অপেক্ষা করুন। পরবর্তী পর্ব এখনো লেখা হয় নাই তাই অনেক সময় লাগবে।।
মন্তব্যসমূহ
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন