ভাবি ও অনান্যা-৯
ভাবি ও অনান্যা-৯
https://chordbelievingpossible.com/hxxvnjd5?key=62c5062e1fbddcd7572eb4384a4de0ec
https://chordbelievingpossible.com/hxxvnjd5?key=62c5062e1fbddcd7572eb4384a4de0ec
আমি কাপড় পরে নিয়ে তৈরি হয়ে সিটগুলো ঠিক করলাম। ভাবির ফোন বারবার বেজে চলেছে। ভাবি অনেক কষ্টে ছিঁড়া শার্ট আর জিন্স খুলে রস আর মাল পড়ে থাকা সিটগুলো মুছে আমার ব্যাগে কাপড়গুলো ভরে নিজের ব্যাগ থেকে একটা প্লাজো আর লম্বা টিশার্ট/গেঞ্জি পরলো তারাতাড়ি করে কারণ ব্রা আগেই পরা ছিলো। তারপর একটু মুখটাকে গুছিয়ে আমায় বললো!
ভাবি: ঠিকঠাক লাগছিতো?
আমি হতবাক হয়ে না বুঝেই উওর দিয়ে দিলাম: হুম
ভাবি: চুপচাপ বসো আমি এক্ষুনি আসছি!
ভাবি ফোন ধরে কাকে যেনো সরি বলতে বলতে কেবিন থেকে বের হয়ে দরজার দিকে গেলো।
আমি হতবুদ্ধির মতো না বুঝে বসে আছি৷ কুমিল্লায় ভাবির কি এমন কাজ!
দুই মিনিট পরে ভাবি হাতে একটা ব্যাগ নিয়ে ঢুকলো। তার পিছনে ভাবিকে বকতে বকতে আরো একটা মহিলা/মেয়ে এসে ঢুকলো। ভাবির মতো একটা বোকরার মতো কিছু একটা পড়েছে। কিছু দেখা যাচ্ছে না তার। পুরো শরীর ঢাকা, মুখ ঢাকা সুন্দর একটা সাদা মোখশ দিয়ে। চোখও দেখা যাচ্ছেনা কালো চশমার কারণে।
মহিলাটা/মেয়েটা কেবিনে ডুকার আগ পর্যন্ত ভাবিকে বকছিলো!
মহিলা/মেয়েটি: তুই কি মরে গেছিলে যে তোকে এতবার কল দিলাম আর তুই কলই শুনতে পেলিনা। তুই কি পাগল নাকি৷ জানিসও টিকিট বাদে ডুকতে দেয়না। তোর কারণে আমার অবস্থা বাজে হয়ে গিয়েছিলো।
ভাবি: সরি সরি মাফ করে দে। প্লিজ
কিন্তু কেবিনে ঢুকেই আমায় দেখে তিনি চুপ। ভাবি আমাদেরকে পরিচয় করিয়ে দিলো।
ভাবি: আচ্ছা শুন এ হলো আমার ছোট্ট দেবর বিরাজ আর বিরাজ এ আমার বান্ধবী স্মৃতি।
আমি হতবাক হয়ে: হাই!https://chordbelievingpossible.com/hxxvnjd5?key=62c5062e1fbddcd7572eb4384a4de0ec
মনে মনে ভাবছি এ আবার কে? কোথায় থেকে টপকে এলো?
স্মৃতি: ……….
ভাবি স্মৃতিকে বললো: কিরে হাই বল!
স্মৃতি হাই না বলে হাত তুলে হাত নাড়িয়ে হায় সম্বোধিত করলো। হাত তুলতেই তার শুধু হাত দেখতে পেলাম। শরীর বুঝতে পারছিনা বোকরার কারণে কিন্তু যখন হাতটা দেখলাম তখন একটু অন্য রকম ফিল হলো। এগুলো ভাবির মতোই ফর্সা আর সুন্দর হাত কিন্তু আঙুলগুলোর গিটুগুলো একটু ফোঁলা ফোঁলা আর কামুকি।( আছেনা কিছু হাত গিটুর দিকটা একটু ফোলা আর ছোট ছোট লোম কেশ )
দেখতেই আমার তার চেহারা দেখার তলব লেগে গেলো। যে মেয়ের হাতের গিটু দেখে আমি হিলে গেছি তার চেহারা কেমন হবে!
কিন্তু আমাকে বেশিক্ষণ অপেক্ষা করতে হলোনা। কেবিনের দরজা বন্ধ করার পর তিনিও বোকরা আর মুখোশ খুলে ফেলে একটা প্রশান্তির নিঃশ্বাস নিলেন।
তাকে দেখে আমার প্রথম রিয়েকশন ছিলো ওয়াও ( জাস্ট ওয়াও )
ওরো বাবারে! এতো সদা বিরাজমান কোনো জান্নাতের হুর। একদম ডিট্টো কোন জান্নাতের পরীর কপির মতো লাগছে। আমি বোকার মতো তার দিকে তাকিয়ে আছি। উপরে দিয়ে হুজুর ভিতরে সেক্সবোম্ব। ( কারণ আছে )
জি হ্যা সেক্সবোম্ব না বললেই নয়। কারণ কেন জানি কিছু সেকেন্ডের জন্য আমার স্বর্গের রাণী মিশু ভাবিও তার সামনে অনেক কম মনে হলো। ডিট্টো সেম ভাবির মতো সাদা জিন্স আর ফুল স্লিভ শার্ট পরা। দুটোই একদম টাইট লেপ্টে আছে খাঁজে খাঁজে।
https://chordbelievingpossible.com/hxxvnjd5?key=62c5062e1fbddcd7572eb4384a4de0ec
( বলতে চাইনা তবুও! আসলেই ভাবি তুলনায় অনেক কম স্মৃতির থেকে )
উপর থেকে নিচে এ টু জেড় একটা নিউক্লিয়ার বিস্ফোরণ। এই মেয়ে যদি বোকরা না পরে রাস্তায় আসে তাহলে নিশ্চয়ই অঘটন ঘটবে। চায় সেটা ১০ বছরের বাচ্চা হোক বা ১০০ বছরি বুড়া। আর রেল স্টেশনে এতক্ষণে মনে হয় যুদ্ধ শুরু যেতো।
আপনারা কোন সময় শুনেছেন হুজুর বা পন্ডিতরা বলে স্বর্গে এক থেকে এক রুপসী থাকে যাদের দিকে তাকিয়ে একসাথে কয়েক-হাজার বছর সেকেন্ডে পার হয়ে যায় ঠিক তেমন কেউ মনে হয়। মনে হয় উপর ওয়ালা ভুল করে দুনিয়াতে পাঠিয়ে দিয়েছে।
আমি অবাক হয়ে তাকিয়ে আছি।
=> এখানে সবকিছু একটু Pause করি। আমি আগে তার বর্ননা দিয়ে দেই নাহলে আর সময় হবে না। আমি পরে গিয়ে বুঝাতে পারবোনা আসলে স্মৃতি কেমন!
নাম: স্মৃতি ( আসল নাম )
বয়স: ২০/২১ ( ভাবির সমবয়সী আর এটা ২০১৪ সালের কথা)
পড়াশোনা: CSE AIUB 2014 2nd Semester
ঠিকানা: মিরপুর-২, রাইনখোলা আবাসিক এলাকায়।
মা-বাবা: বাবা মিস্টার সিহাব সাহেব আমেরিকান প্রবাসী। স্মৃতির আম্মু রিনি চৌধুরী একজন গৃহিনী।
উচ্চতা: ৫ ফুট ৫ ইঞ্চি
শরীর: ৩৪-২৬-৩৬! মানে
দুধ/বুক: ৩৪ ইঞ্চি/৮৬ সেন্টিমিটার ( এতবড় যে মনে হলো দুটো তরমুজকে নাজুক একটা কাপড় দিয়ে ঢেকে রাখা হয়েছে )
পেট/কোমর: ২৬ ইঞ্চি/৬৬ সেন্টিমিটার (টাইট শার্ট ছিলো তাই বুঝতে পারলাম নিশ্চয়ই জিম করে, না হলে এমন পাতলা কোমর হয় না )
পাছা/খাঁজনা: ৩৬ ইঞ্চি/ ৯১ সেন্টিমিটার ( এক কথায় দুটো মাউন্ট এভারেস্ট )
ব্রা সাইজ: ৩৪ডি
আর তার শরীরের সবচেয়ে মায়াবী অঙ্গ: তার ঠোঁট আর চোখ। লাভ শেপ করা উপরের দিকে ঠেলা ঠোঁট আর নিয়ন কালারের চোখ। আমার মনে হয়েছিলো লেন্স ব্যাবহার করছিলো কিন্তু না এমন নাকি তার মায়ের চোখও। মায়ের চৌধুরী বংশের ধারা নাকি নিয়ন কালারের চোখ।
https://chordbelievingpossible.com/hxxvnjd5?key=62c5062e1fbddcd7572eb4384a4de0ec
এমন শরীরের বর্ননাকে আমরা বলি সর্বগুণ সম্পূর্ণ সেক্সবোম্ব বা খাসা মাল। পুরো পৃথিবীর জনসংখ্যায় ১-২ জন হয় মনে হয়। এখন বুঝতে পারলাম কেন বোকরা, মুখোশ আর সানগ্লাস পরে রেল স্টেশনে এই মাল। প্রিয় বান্ধবীর সাথে একত্রে খালার বাড়ি থেকে ঢাকা ফিরবে। কিন্তু সাধারণ ভাবে আসলে রেল স্টেশন থেকে আর ঢাকা পর্যন্ত যেতে হবে না। আরো এখন রাতের বেলা।
আমার সামনের সিটে বসে একটু জিরিয়ে নিয়ে পানি খেয়ে শান্ত হলো। তার গোলাপি ঠোঁটে পানি খাওয়া দেখে আমার গলা শুকিয়ে গেলো। আমি একাধারে তাকিয়ে আছি। পানি খাওয়া শেষ করলে ভাবি বলে উঠলো।
ভাবি: কয়টায় এলি স্টেশনে?
স্মৃতির চোখে ভয়ানক রাগ। এমন রাগের চেহারা দেখে আমার তাকে জড়িয়ে ধরতে ইচ্ছে করছে।
কিন্তু তখন আমার মনে হলো ভাবি জিজ্ঞেস করে ভুল করে ফেলেছে।
স্মৃতি: চুপ একদম। তুইকি পাগল? তুই জানিস বোকরা পরে মুখোশ লাগিয়ে এতো ভিড়ের মধ্যে কিভাবে দাড়িয়ে ছিলাম। তার-উপরে তুই হারামজাদিকে আমি ৬০ টার উপরে কল দিলাম। যদি একবার কল তুলতি।
ভাবি: আরে সরি ইয়ার ভুল হয়ে গেছে মোবাইল সাইলেন্টে ছিলো।
আমার পাশে ভাবির মোবাইল পড়ে ছিলো। হাতে নিয়ে দেখি একঘন্টা ধরে মোট ৩৪টা কল দিছে। মনে হয়ে চোদাচুদি করতে সময় দিয়েছিলো তাই খেয়াল করিনি।
ট্রেন আবার চলতে লাগলো। এবার সোজা ঢাকায় গিয়ে থামবে!
ভাবি: সরি প্লিজ, সরি।
সরি বলে তার গালে একটা কিস দিলো।
স্মৃতিকে হুট করে আমার সামনে কিস করায় চোখ বড় করে তিনি ভাবির দিকে তাকালো।
ভাবি মুচকি হাসছে।
আমি জাস্ট অবাক।
স্মৃতি: তুই কি পাগল? কি করছিস পিচ্চিটার সামনে? তুই আমাকে শার্ট-প্যান্ট পরতে বলে তুই প্লাজো আর গেঞ্জি পরে কেন এলি? আর এক মিনিট তোর চোখ, মুখ, নাক, কান এতো লাল হয়ে আছে কেনো?
https://chordbelievingpossible.com/hxxvnjd5?key=62c5062e1fbddcd7572eb4384a4de0ec
আমি হুট করে এটা শুনে চমকে উঠলাম। ভাবিও চমকে উঠে ভয় পেলো কিন্তু তেমন কিছু না জানার ভান করলো। কিন্তু স্মৃতি, ভাবির বান্ধবী তাই মনে হয় বুঝতে কষ্ট হয়নি কোন একটা ঝামেলা আছে এখানে।
স্মৃতি আমার দিকে তাকিয়ে দেখলো আমিও বেব্বোলের মতে তাকিয়ে আছি৷
ভাবি ইচ্ছা করেই আমাকে বাথরুমে যেতে বলে কেবিন থেকে বের হতে বললো। আমিও তাই করলাম। মনে হলো তার একটু সময় দরকার রাগ কমতে!
আমি বাইরে এসে দাঁড়ালাম জানালার ধারে! রাতের আঁধারে ট্রেন ছুটে চলছে আপন গতিতে। আমি বাইরে তাকিয়ে দূশ্য উপভোগ করছি! ঠিক তখনই আমাদের পাশের কেবিন থেকে একটা শব্দ আসলো একটা মেয়েলি গলার।
https://chordbelievingpossible.com/hxxvnjd5?key=62c5062e1fbddcd7572eb4384a4de0ec
অপরিচিতা: এই বাবু শুনো!
মন্তব্যসমূহ
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন